এমদাদুল হক ॥ বাঙালি জাতির সর্বকালের শ্রেষ্ট সন্তান জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান আমরা কোন দিন ভুলতে পারব না। বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চ এর ভাষনই ছিল স্বাধীনতার বিপ্লবী ডাক। বঙ্গবন্ধু হত্যার দীর্ঘ ৪০ বছর অতিবাহিত হলেও এখনো বঙ্গবন্ধুর যে সমস্থ খুনিরা বিদেশে পালিয়ে বেড়াচ্ছে তাদেরকে ফিরিয়ে এনে ফাঁসি কার্যকর করা হবে। ১৫ আগষ্ট বঙ্গবন্ধুর সাথে তার ৭ বছরের শিশু শেখ রাসেলকেও বাচতে দেয়নি ঘাতকরা, স্ব-পরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করে সভ্যতার ইতিহাসকে কলংকিত করে তারা বিগত বিএনপি জামাত জোট সরকারের আমলে বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালন করে যা জাতীর জন্য কলংকময় ও লজ্জাজনক। বর্তমান সরকার এই নির্মম হত্যার আংশিক বিচার করে সম্পন্ন করে কলংকমুক্ত করেছে। গতকাল সোমবার বিকালে দেবপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের উদ্দ্যেগে আয়োজিত শোক সভায় প্রধান অথিতির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন, সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত আলহাজ্ব দেওয়ান ফরিদ গাজীর তনয় হবিগঞ্জ-১ আসনের আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্থী আলহাজ্ব দেওয়ান শাহ নেওয়াজ গাজী মিলাদ। রুস্তুমপুর টোলপ্লাজায় ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল মুহিত চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ ফজলুল করিমের পরিচালনায় শোক সভায় বিশেষ অথিতি ছিলেন, হবিগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি এডভোকেট আবুল ফজল, হবিগঞ্জ জেলা যুবলীগের সভাপতি আতাউর রহমান সেলিম, সাধারন সম্পাদক বুরহান উদ্দিন চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ আবু ছিদ্দিক, জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য এড. সুলতান মাহমুদ, পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি মোজাহিদ আহমদ, উপজেলা আওয়ামীলীগ যুগ্ম সম্পাদক কাজী ওবাদুল কাদের হেলাল, সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক আহমদ মিলু, রিজভী আহমদ খালেদ, রবিন্দ্র চন্দ্র পাল, উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক ফজলুল হক চৌধুরী সেলিম, যুগ্ম আহবায়ক লোকমান আহমদ খাঁন, শাহগুল আহমদ কাজল, রাব্বি আহমদ চৌধুরী মাক্কু। এছাড়া অন্যান্যর মধ্যে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা যুবলীগের অন্যতম সদস্য অনু আহমদ, ইউপি যুবলীগের সভাপতি শামীম আহমদ, শফিকুল ইসলাম সেলিম, মুহিবুর রহমান রুখু, জুনেদ মেম্বার, আলমগীর খান, আবুল হোসেন লাল, আরিফুল ইসলাম ফরহাদ, দিলশাদ মিয়া, শেখ সালাম, কমরু মিয়া, নেসার আহমেদ, জগলু মোহাম্মদ, আব্দুর নূর, সৈয়দ শাহ দরাজ, মুনসুর আহমদ, শাহাজাহান, রুবেল আহমদ, এখলাছুর রহমান খাঁন, আলমগীর খাঁন, শাহ শফিউল আহমদ তোফায়েল, সেলিম আহমদ, শাহ মনছুর আলী, শ্রমিক নেতা দিলশাদ শিয়া, আনসার উদ্দিন, মানিক মিয়া, ওয়াদুদ মিয়া, ছাত্রলীগ নেতা শাহাজান আহমদ, রুমেল আহমেদ, সজিব খাঁন, শাহিন তালুকদার, আশিক আহমদ, আমিনুর রহমান, সাদ্দাম হোসেন, আজমল হোসেন, আব্দুল কদ্দুছ, মজনু মিয়া, শ্যামল আহমদ, মুন্না হোসাইন, আরিফুল হক হেলাল, আবুল কালাম, এনামুল হক, রফি আহমদ, রুহেল আহমদ, আমিনুর ইসলাম, আলাউর রহমান আল-আমীন প্রমুখ।