গত শনিবার ১৬ সেপ্টম্বর ২০২২ইং দৈনিক হবিগঞ্জ সমাচার, দৈনিক জনাতার এক্সপ্রেস, দৈনিক হবিগঞ্জের মুখ, দৈনিক প্রতিদিনের বাণী, দৈনিক হবিগঞ্জ সময়সহ বিভিন্ন স্থানীয় পত্রিকায় নবীগঞ্জে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে থানায় মামলা শিরোনামে সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোছর হয়েছে। সংবাদটি সম্পূর্ন মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন, উদ্দেশ্যে প্রনোদিত, ষড়যন্ত্রমূলক ও কাল্পনিক বটে। সংবাদে উল্লেখ করা হয়েছে- ১৪ সেপ্টেম্বর রাতে ঘরে ডুকে দাড়ালো ছোড়া শিফা আক্তারের গলায় ধরিয়ে তাকে ধর্ষণ করা হয়েছে। আমার ব্যাখ্যা হচ্ছে- যে একজন মানুষ কিভাবে গলায় দাড়ালো ছোড়া ধরে ধর্ষণ করে। তাই ওই ঘটনাটি যে সাজানো নাটক ও হাস্যকর ছাড়া আর কিছু নয়। প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে- সমাজে আমাদের মান সম্মান নষ্ট করার হীন উদ্দেশ্যে একটি কুচক্রি মহলের ইন্ধনে শিফা আক্তার থানায় মামলা করে সাংবাদিক ভাইদের দিয়ে সংবাদটি প্রকাশ করা হয়েছে। ১৩ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার দিবাগত রাত অর্থাৎ ১৪ সেপ্টেম্বর আমার ভাই সাইদুর রহমান আমাদের বাড়ীতেই ছিল না। ওই দিন রাতে আমার বোন অসুস্থ হওয়ার কারণে তার বাড়ি অর্থাৎ আমার বোনের বাড়ী ০৫নং আউশকান্দি ইউনিয়নের জালালপুর গ্রামে অবস্থান করছিল। আমার ছোট ভাই সাইদুর রহমান একাধারে দুইবার বিপুলভোটে ইউপি সদস্য নির্বাচিত হয়েছে এবং প্রথমবার ১নং প্যানেল চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। বিগত ইউপি নির্বাচনে আমার ভাইয়ের সাথে বিপুলভোটে পরাজিত ইউপি সদস্য প্রার্থী মৃত- জগৎ জোতি দাশের পুত্র জয়ন্ত কুমার দাশ সুবল ও জন্তরী গ্রামের মৃত- আঃ রফিকের পুত্র জাকির হোসেন শিফা আক্তারকে দিয়ে আমার ভাইয়ের বিরুদ্ধে মিথ্যা ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছে। এছাড়াও শিফা আক্তার সর্ম্পকে আমাদের গ্রামের লোকজনদের জিজ্ঞাসা করলে তার সর্ম্পকে এবং তার চরিত্র সর্ম্পকে সঠিক তথ্য বেড়িয়ে আসবে বলে আমার ধারণা। শিফা আক্তারের অন্যায় অত্যাচারে তার আপন ভাসুরের স্ত্রী সন্তান বাড়ী ছেড়ে অন্যত্র বসবাস করছে। আমি ওই মিথ্যা ষড়যন্ত্রমূলক মামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই এবং বিশেষ করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সু-দৃষ্টি কামনা করছি।

প্রতিবাদকারী পক্ষে
মোঃ আব্দুল কদ্দুছ
বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নবীগঞ্জ বাজার,
সাং করগাঁও, ৭নং ইউপি,
নবীগঞ্জ, হবিগঞ্জ।