স্টাফ রিপোর্টার ॥ নবীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ও উপজেলা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক উত্তম কুমার পাল হিমেল এবং ব্যবসায়ী শিবু পাল, গংগেশ পাল, গৌতম কুমার পাল ও শ্যামল পালের আয়োজনে প্রয়াত পিতা গুরু কুমার পাল জান্টু, মাতা অঞ্জলি রানী পাল, বোন অর্পনা রানী পাল ও পূর্বপুরুষদের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনায় কানাইপুর অঞ্জলি নিকেতনে প্রাণকৃষ্ণ পালের সার্বিক পরিচালনায় ৩ দিনব্যাপী অষ্টপ্রহরব্যাপী কীর্তন গত শুক্রবার বিকালে দধিভান্ডের মধ্য দিয়ে সম্পন্ন হয়েছে। অনুষ্ঠানের মধ্যে বুধবার রাতে অধিবাস এর মাধ্যমে শুভ সুচনা করা হয়। এতে গীতাপাঠ করেন বিশিষ্ট গীতা পাঠক শ্রী পংকজ ভট্টাচার্য্য, মংগল ঘট স্থাপন করেন গৌর গোপাল গোস্বামী। পরে ওস্তাদ দিপেন্দু দাশ দ্বীপ এবং ওস্তাদ শিক্ষক রাখাল চন্দ্র দাশের পরিচালনায় ভজন সংগীত অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে অধিবাস কীর্তন পরিবেশন করেন কমলগঞ্জের পদাবলী কীর্তনীয়া নারায়ন পাল। বৃহস্পতিবার ব্রাহ্ম মুহুর্ত হইতে অষ্টপ্রহরব্যাপী কীর্তন পরিবেশন করেন সাতীরার কুমারী আশালতা মন্ডল, সিলেটের বিধু কুমার চন্দ, বালাগঞ্জের রুপম ধর, কমলগঞ্জের নারায়ন পাল, নবীগঞ্জের কল্পনা সরকার কীর্তনীয়া। অনুষ্ঠানমালায় উপস্থিত ছিলেন নবীগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র অধ্যাপক তোফাজ্জল ইসলাম চৌধুরী, নবীগঞ্জ উপজেলা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি নারায়ন রায়, উপজেলা পুজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি সুখেন্দু রায় বাবুল, উপজেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভপতি মোঃ গিয়াস উদ্দিন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাইফুল জাহান চৌধুরী, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মুজিবুর রহমান শেফু, বীর মুক্তিযোদ্ধা গৌর চন্দ্র রায়, উপজেলা সৎসঙ্গের সভাপতি মৃনাল কান্তি দাশ, উপজেলা লোকনাথ সেবা সংঘের সভাপতি সুখেন্দু পুরকায়স্থ, ইসকনের সাধারন সম্পাদক পৌর কাউন্সিলর যুবরাজ গোপ, উপজেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক ওয়াহিদুজ্জামান মাসুদ, হবিগঞ্জ জেলা সৎসঙ্গের সভাপতি এড. পরিতোষ চৌধুরী, উপজেলা পুজা উদযাপন পরিষদের সহ-সভাপতি ভবানী শংকর ভট্টাচার্য্য, রঙ্গলাল রায়, পৌর হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিসদের সভাপতি বিপুল চন্দ্র দেব, সাধারণ সম্পাদক প্রানেশ চন্দ্র দেব, পৌর পুজা উদযাপন কমিটির সহ-সভাপতি মৃনাল কান্তি রায় মিনু, আখড়া কমিটির সাবেক সভাপতি সুবিনয় কর, সাধারন সম্পাদক বিধান ধর, দিনারপুর কলেজের অধ্যক্ষ তনুজ রায়, উপজেলা স্কুলের অধ্যক্ষ কাঞ্চন বনিক, দৈনিক হবিগঞ্জ সময় পত্রিকার ব্যবস্থপনা সম্পাদক মোঃ সেলিম তালুকদার, রামকৃষ্ণ সংঘের সাধারন সম্পাদক উৎপল চৌধুরী পান্না, অর্থ সম্পাদক প্রমথ চক্রবর্ত্তী রেনু, উপজেলা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের অর্থ সম্পাদক শিক্ষক প্রজেশ রায় নিতন, প্রচার সম্পাদক পবিত্র বনিক, দপ্তর সম্পাদক অমলেন্দু সুত্রধর, লোকনাথ সংঘের সাধারন সম্পাদক সাধন চন্দ্র দাশ, সাবেক সাধারন সম্পাদক রঞ্জিত চক্রবর্ত্তী নান্টু, উপজেলা হিন্দু মহাজোটের সভাপতি এড. রাজীব কুমার দে তাপস, সাধারন সম্পাদক প্রভাষক জন্টু চন্দ্র রায়, উপজেলা আওয়ামীগের দপ্ত্র সম্পাদক মুহিবুর রহমান চৌধুরী, কীর্তনীয়া রতনমনি দাশ বাবুল, শ্যামল চক্রবর্ত্তী, ১২নং ইউনিয়ন পুজা কমিটরি সহ সভাপতি অঞ্জন পুরকায়াস্থ, শিক্ষক সুবিনয় পুরকায়াস্থ ও সুব্রত দাশ, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী উত্তম কুমার রায়, শিক্ষক লিটন দেবনাথ,প্রশান্ত দাশ গুপ্ত খোকন,পানু চন্দ,ব্যাক কর্মকর্তা শুভাশীষ চক্রবর্ত্তী সুবল,ব্যবসায়ী সজল কুমার দাশ, সুজিত কুমার পাল, রঞ্জন পাল, তনয় কান্তি ঘোষ অঞ্জন, মহিলা কাউন্সিলর পুর্নিমা রানী দাশ, সাবেক মহিলা কাউন্সিলর যুতিকা রানী দাশ, সাবেক মহিলা কাউন্সিলর রোকেয়া আক্তার,শ্যামল রায়, দেবাশীষ রায় পোদ্দার, শিক্ষক পিংকু কুমার দাশ, সনাতন বিদ্যার্থী সংঘের সভাপতি সুব্রত চক্রবর্ত্তী মুন্না, সাধারন সম্পাদক বাপ্পা দেব, ২নং ইউনিয়ন হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারন সম্পাদক মঞ্জু দাশ, ৩নং ইউনিয়ন সভাপতি চিনু সুত্রধর, সাধারন সম্পাদক চন্দন রায় হরি, ৪নং ইউনিয়ন সভাপতি নৃপেন্দ্র দেব, সহ-সভাপতি মঙ্গল দেব, সাধারন সম্পাদক স্বপন সুত্রধর, ৫নং ইউনিয়ন সভাপতি জিতেশ সুত্রধর, সাধারন সম্পাদক ব্রজেন্দ্র দেবনাথ, ৬নং ইউনিয়ন সভপতি পিন্টু রায়, সাধারন সম্পাদক জগন্নাথ দাশ, ৯নং ইউনিয়ন সভাপতি শিক্ষক রাখাল চন্দ্র দাশ, সাধারন সম্পাদক প্রদীপ রায়, ১০নং ইউনিয়ন সাংগনিক সম্পাদক বিষু কর, ১১নং ইউনিয়নের সভাপতি অঞ্জন চন্দ্র ধর, সাধারন সম্পাদক জিতেন্দ্র বৈদ্য, পুজা উদযাপন কমিটির সভাপতি লিটন দেব, ১২নং ইউনিয়ন কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক পরিমল মালাকার, সোজাপুর লোকনাথ সেবা সংঘের সভাপতি অসিত বরন পাল, সাধারন সম্পাদক নেপাল পাল, কালী দেব, বাবলু দাশ, রজত দাশ রিপ্টু তালুকদার, কানাইপুর তরুন সংঘের সকল সদস্যসহ বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক সংগঠন ও সুশীল সমাজের মানুষ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকল শ্রেণীপেশার মানুষের মিলন মেলায় মুখরিত ছিল।