,

বৈঠাখাল গ্রামের গণি লন্ডনীর প্রতিবাদ বিজ্ঞাপনের প্রেক্ষিতে আমার বক্তব্য

বৈঠাখাল গ্রামের আঃ গণি লন্ডনীর প্রবিবাদ সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোছর হয়েছে। প্রতিবাদ সংবাদে উল্লখ করা হয়েছে, ১৯৬৩ইং সালে আব্দুল গণি মিয়া ফরম বাউচারে লন্ডন যায় প্রকৃত পে ১৯৬৩ইং সালে আব্দুল গণি মিয়া লন্ডনে যাননি, আমার নানা ইছরাক মিয়া পিতা-মৃতঃ ইছন মিয়া লন্ডনে গিয়ে ছিলেন। তা এলাকার মানুষের জানা রয়েছে। উল্লেখ্য, ১৪/০৭/১৯৬৬ইং তারিখের একটি দলিল যার নম্বর ২৪৪১ এ প্রমান রয়েছে আব্দুল গণি পিতা-মৃতঃ হুসমত উল্লাহ, বৈঠাখাল মৌজার ৬৩নং হালখতিয়ানে ২৪১নং দাগের জায়গা বিক্রি করেন এবং ওই জায়গা ইছরাক মিয়া, পিতা-মৃতঃ ইছন মিয়া সাং বৈঠাখাল তিনি ক্রয় করেন। এতেই প্রমানিত হয় কে সত্য ও কে মিথ্যা। এছাড়াও একটি ওয়ারিশয়ান সনদে প্রমানিত রয়েছে য়ে, নিয়ামত উল্লা শেখের ৪ পুত্র। এরা হচ্ছেন, দাউমুল্লাহ, হুসমতউল্লাহ, হাসমত উল্লাহ ও আছরব উল্লাহ। দাউমুল্লাহ মৃত্যু কালে রেখেযান, ৩ পুত্র তারা হচ্ছেন, ইছন মিয়া, সুরুজ মিয়া ও জয়তুন মিয়া। পরে ইছন মিয়া মৃত্যুকালে রেখেযান ১ ছেলে ইছরাক মিয়া। ইছরাক মিয়া মৃত্যুকালে রেখেযান, ২ ছেলে ও ৪ মেয়ে। ছেলে আব্দুল আজিজ ও আব্দুল হক (ওয়াহিদ) রাবেয়া খাতুন, ফুলেছা বিবি, ছালেছা বিবি ও আলেছা বিবি। অপর দিকে গত ২৯ আগষ্ট তারিখে প্রতিবাদকারী আব্দুল গণি মিয়ার পিতা-হুসমত উল্লাহ মৃত্যু কালে রেখে মারাযান ৫ ছেলে, তারা হচ্ছে, টাকুর মিয়া, গফুর মিয়া, রশিদ মিয়া, ইলিয়াছ মিয়া ও আব্দুল গণি মিয়াকে রেখেযান। এতেই প্রমানিত হয় কে ইছরাক মিয়া আর কে গণি মিয়া, কে ইছন মিয়া এবং কে হুসমত উল্লাহ। এ ব্যাপারে আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে তাই সত্য মিথ্যা প্রমানিত হবে আদালতের মাধ্যমে এবং এলাকার জনগণের কন্ঠে, সত্যর জয় হবেই হবে। অপরাধ করলে অপরাধের সাজা একদিন হবেই আমি বিশ্বাস করি মনে প্রাণে। তাই আমি ওই প্রতিবাদ বিজ্ঞাপনের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই।
প্রতিবাদকারী
মৃতঃ ইছরাক মিয়া নাতী মোঃ সাদিক মিয়া
সাং মুতাজিলপুর, ৬নং কুর্শি ইউপি, নবীগঞ্জ।


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

     এই বিভাগের আরো খবর
×

Like us on Facebook

Copy Protected by Chetan's WP-Copyprotect.