,

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ গহরপুরের ৭৫ লাখ টাকার লুটের সঠিক তথ্য উদঘাটনের দাবি জানিয়েছেন সাজু আহমদ চৌধুরী

গত রবিবার হবিগঞ্জ থেকে প্রকাশিত দৈনিক বিজয়ের প্রতিধ্বনি পত্রিকাসহ বিভিন্ন পত্রিকায় বিভিন্ন শিরোনামে সংবাদে আমাকে জড়িয়ে অলিক কাল্পনিক সংবাদ পরিবেশন করে আমি ও আমার পরিবারের সুনাম বিনষ্টের পায়তারা চালানো হচ্ছে। আমি এসব দুরভিসন্ধিমূলক ও ষড়যন্ত্রমূলক মানহানিকর মিথ্যা সংবাদের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। রাজনৈতিক ও নির্বাচনী প্রতিপক্ষের মদদে পরিবেশিত সংবাদটি সাজানো ও মানহানিকর। ইতোপূর্বে বাজার ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচনে পরাজিত পক্ষ আওয়ামীলীগের কাউন্সিলে রাজনৈতিক পরাজিত প্রতিপক্ষ নবীগঞ্জ প্রেসক্লাবে প্রতিপক্ষ সর্বোপরি নির্বাচনীয় প্রতিপক্ষের লোকেরা আমার বড় ভাই সাইফুল জাহান চৌধুরীকে জড়িয়ে শিবপাশায় দূর্গা মূর্তির ব্যানার নামানোর মিথ্যা অপবাদ দিয়ে সনাতন ধর্মলম্বীদের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করার পায়তারা চালিয়ে ছিল। আমার ভাই যাতে আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক পদে কাউন্সিল করতে না পারেন সে লক্ষ্যে ঐ অশুভ চক্র শিবপাশার একটি সংঘর্ষের ঘটনায় তাকে মিথ্যা আসামী দেয়া হয়েছিল। আমার ভাই উপজেলার সাদুল্লাপুর গ্রামে হবিগেঞ্জের জেলা প্রশাসক, সাবেক এমপি শেখ সুজাত মিয়া, তৎকালীন ওসির সাথে থাকা সত্ত্বেও তাকে মামলায় চার্জের আসামী দেয়া হয়েছিল, তারা চেয়েছিল আমার ভাইকে জেলের ভেতরে রেখে আওয়ামীলীগের কাউন্সিল সম্পন্ন করতে। তাদের সে উদ্দেশ্য সফল হয়নি। পরে তা চার্জসিটে মিথ্যা প্রমানিতি হয়েছে। তৎকালীন সময়ে মিথ্যা কাল্পনিক সংবাদ পরিবেশন করিয়ে মানহানি করা হয়েছে। ইদানিং ঐ অশুভশক্তি ও যারা আমার বিগত ইউনিয়ন নির্বাচনে বিরোধীতা করেছিল তাদের সাথে জোটভূক্ত হয়ে হবিগঞ্জ রোডে একটি বিল্ডিংয়ে বসে একের পর এক দুরভিসন্ধির নীল নকশা আটছে। গহরপুর গ্রামের বিষয়টি নিয়ে পত্রিকায় আমাকে জড়িয়ে একেক পত্রিকায় ভিন্ন ভিন্ন ভাষায় মনগড়া ভাবে সাজিয়ে আমাকে জড়িয়ে ও আমাকে ইঙ্গিত করে কাল্পনিক সংবাদ পরিবেশন করছে। আমি গহরপুরের বিষয়টির সঠিক তথ্য উদঘাটনের দাবি জানচ্ছি।
সাজু আহমদ চৌধুরী
নবীগঞ্জ হবিগঞ্জ।


     এই বিভাগের আরো খবর