,

গ্যাস আমাদের কৃষি শিল্প ও বাণিজ্যের সম্প্রসারন তথা অর্থনৈতিক সমবৃদ্ধির প্রধান শক্তি দেশের মোট বাণিজ্যিক জ্বালানির শতকরা ৭৩ ভাগ প্রাকৃতিক গ্যাস হতে মেটানো হয় যা আমাদের মূল্যবান বৈদেশিক মূদ্রাকে সাশ্রয় করছে নবীগঞ্জের বিবিয়ানায় সুধি সমাবেশে প্রধামন্ত্রী শেখ হাসিনা

মোঃ সেলিম তালুকদার/এমএ আহমদ আজাদ ॥ গ্যাস আমাদের কৃষি শিল্প ও বাণিজ্যের সম্প্রসারন তথা অর্থনৈতিক সমবৃদ্ধির প্রধান শক্তি। দেশের মোট বাণিজ্যিক জ্বালানির শতকরা
৭৩ ভাগ প্রাকৃতিক গ্যাস হতে মেটানো হয়। যা আমাদের মূল্যবান বৈদেশিক মূদ্রাকে সাশ্রয় করছে। তিনি গতকাল শনিবার দুপুরে বিবিয়ানা গ্যাসফিল্ড সম্প্রসারন এবং বিবিয়ানা ধনুয়া গ্যাস সঞ্চালন পাইপ লাইনের সরবরাহ উদ্বোধনের অনুষ্ঠানে প্রধান অথিতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে বলেন, আমাদের জ্বালানীর মূল উৎস প্রাকৃতিক গ্যাস পরিবেশ বান্ধব এবং মূল্য সাশ্রয়ী এই গ্যাস আমাদের কৃষি শিল্প ও বাণিজ্যের সম্প্রসারন তথা অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির প্রধান শক্তি। বিবিয়ানা গ্যাস ফিল্ড হচ্ছে আমাদের অহংকার ও গর্বের সম্পদ। দেশের জ্বালানী ও গ্যাস সংকট দূরে বিবিয়ানা গ্যাস ফিল্ড উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে। যা দেশের মোট বাণিজ্যিক জ্বালানির শতকরা ৭৩ ভাগ গ্যাস হতে মেটানো হয়। গ্যাস আমাদের বৈদেশিক মূদ্রা অর্জনে বড় ভূমিকা রাখছে। গ্যাস ফিল্ড সম্প্রসারন ও পাইপ লাইনে গ্যাস সরবরাহের ব্যবস্থা ও পাশাপাশি আমি নবীগঞ্জের বেশ কয়েকটি উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন করছি। এ উপলক্ষে বিবিয়ানা গ্যাস ফিল্ডে এক সুধী সমাবেশের আয়োজন করা হয়। ঐ মত বিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন খনিজ, জ্বালানী ও বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। এছাড়া অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা তৌফিক-ই এলাহী চৌধুরী, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি তাজুল ইসলাম চৌধুরী এমপি, হবিগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য এম.এ মুনিম চৌধুরী বাবু, শেভরন এশিয়ান প্যাসিফিক চেয়ারম্যান মায়ার মেলোডি, শেভরন বাংলাদেশের চেয়ারম্যান জেমস ষ্ট্রং, জ্বালানী খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুত সচিব আবু বকর সিদ্দিক। অনুষ্ঠানে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত করেন হবিগঞ্জ জাতীয় ঈদগাহের খতিব মাওলানা গোলাম মোস্তফা নবীনগরী। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন পেট্টোবাংলার চেয়ারম্যান ইশতিয়াক আহমেদ এবং অনুষ্টান উপস্থাপনা করেন বিটিভির ইংরেজী সংবাদ পাটিকা শামীমা রহমান। তিনি আরো বলেন, আজকের এই আনন্দঘন মুহুর্তে নবীগঞ্জবাসীকে অভিনন্দনের পাশাপাশি শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। তবে নবীগঞ্জে এসে দুইজন রাজনৈতিক নেতার কথা মনে পড়ায় আমার হৃদয় ভীষন ভারাক্রান্ত। তারা হচ্ছে বঙ্গবন্ধু জাতির পিতা শেখ মুজিবের ঘনিষ্টজন মরহুম সাবেক সাংসদ দেওয়ান ফরিদ গাজী ও সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ.এম.এস কিবরিয়া। বিশেষ করে দেওয়ান ফরিদ গাজীর কথা আমি ভূলতে পারি না। তিনি ছিলেন আমার পিতার মন্ত্রী পরিষদের সদস্য ও আমি ছোটবেলা থেকেই তাকে দেখেছি। সিলেটে যতবার এসেছি প্রতিটি প্রোগ্রামে ছিলেন তিনি আমার পাশে। সর্বশেষ ৯৮ সালে তার একটি জনসভা করেছিলাম ভোরবেলায়। সেই জনসভায় উল্লেখযোগ্য জনতার উপস্থিতি সেটা আজও আমার মনে পড়ছে। তিনি আরো বলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যুদ্ধবিধ্বস্থ বাংলাদেশ পূর্ণগঠনের পাশাপাশি দেশের জ্বালানী খাতের উন্নয়নকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছিলেন। জাতির পিতা চেয়েছিলেন নিজস্ব সম্পদ আহরনে অর্থনৈতিক উন্নয়ন। এলক্ষ্য অর্জনে তিনি ১৯৭৫ সালে ৯ আগষ্ট শেল ওয়েল কোম্পানীর মালিকানাধীন তিতাস, হবিগঞ্জ, কৈলাশ টিলা, রশিদপুর ও বাখরাবাদ গ্যাস ক্ষেত্র ১ হাজার ৭শ ৮৬ কোটি টাকায় ক্রয় করেন। আজ এই ৫টি গ্যাস ক্ষেত্র থেকে মোট ৮৫০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলন হচ্ছে। যা দৈনিক উৎপাদিত গ্যাসের ৪৩% এবং বর্তমান বাজার দরে যার আর্থিক মূল্য প্রতিদিন প্রায় ১০ কোটি টাকা। তিনি আরো বলেন, দেশের সম্পদ রক্ষায় জাতির পিতার এই যুগান্তকারী পদক্ষেপকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য প্রতি বছর ৯ আগষ্ট জাতীয় জ্বালানি নিরাপত্তা দিবস পালন করা হয়। ২০০৯ সালে আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় এসে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খ্যাতকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করছে। গ্যাসের চাহিদা ও যোগানের সমন্বয় সাধনের জন্য অনুসন্ধান-উত্তোলন, সঞ্চালন এবং বিতরণের স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। আজকে বিবিয়ানা গ্যাস ফিল্ড সম্প্রসারণ এবং বিবিয়ানা-ধনুয়া গ্যাস সঞ্চালন পাইপ লাইনের গ্যাস সরবরাহ সফলতার একটি অংশ। তিনি বলেন আওয়ামীলীগ সরকার সুন্দলপুর, শ্রীকাইল ও রূপগঞ্জে গ্যাস ক্ষেত্র আবিস্কার করেছে। আবিস্কৃত গ্যাসক্ষেত্র সহ অন্যান্য উন্নয়ন কূপ এবং ওয়াক ওভার কার্যক্রমের মাধ্যমে অতিরিক্ত ৭১০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উৎপাদন বৃদ্ধি করা সম্ভব হয়েছে। ২০০৮ সালে দৈনিক গ্যাসের উৎপাদন ছিল ১ হাজার ৭শ ৪৪ মিলিয়ন ঘনফুট। আজ ২০১৪ সালে গ্যাসের উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়ে ২ হাজার ৪শ ৫৪ মিলিয়ন ঘনফুটে দাড়িয়েছে। বর্তমান আওয়ামীলীগ সরকার ৭০৬ কিলোমিটার নতুন ট্রান্সমিশন লাইন স্থাপন করেছে। ইতোমধ্যে গ্যাস নেটওয়ার্ক বিভাগীয় শহর রাজশাহীতে সম্প্রসারন করা হয়েছে। হাটিকুমরুল ভেরামারা পাইপ লাইনের কাজ সম্পন্ন হলে দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে গ্যাস সরবরাহ সম্প্রসারিত হবে। জাতীয় গ্যাস সঞ্চালন গ্রিডের পরিচালন চাপ ও পাইপ লাইন সমূহের ক্যাপাসিটি বৃদ্ধির জন্য ২০১২ সালের মার্চে হবিগঞ্জের মোচাই এবং এ বছরের জুলাই মাসে ব্রাহ্মনবাড়িয়ার আশুগঞ্জে কম্প্রেসর ষ্টেশন স্থাপন করা হয়েছে। টাঙ্গাইলের এলেঙ্গায় আরো একটি কম্প্রেসর স্থাপনের কাজ শেষ পর্যায়ে। এর ফলে বিদ্যুৎ কেন্দ্র সহ কল-কারখানা সমূহে সঠিক চাপে গ্যাস সরবরাহ রা সম্ভব হচ্ছে। এর ফলে গ্রাহকদের ভূগান্তি লাগব হচ্ছে। তিনি বলেন, বিএনপি জামাত জোট এবং তত্বাবধায়ক সরকার অতীতে জ্বালানি খাতের উন্নয়নে কোন কাজ করেনি। ফলে আমাদের অল্প সময়ে বিশাল চাহিদা পূরণ করতে হচ্ছে। দেশ উন্নতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। জ্বালানি চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। পেট্রো বাংলা গ্যাসের ক্রমবর্ধমান এই চাহিদা পূরনে নিরলসভাবে কাজ করছে। গ্যাস উৎপাদনের পাশাপাশি গ্যাস/এল.এন.জি আমদানীর কার্জক্রম প্রত্রিয়াধিন আছে। তিনি বলেন, আগামী ২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ এশিয়ার মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে। ৪১ সালের মধ্যে এশিয়ার মধ্যে একটি উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হবে। আমরা গত ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে দ্বিতীয় মেয়াদে সরকার গঠন করায় উন্নয়ন কাজে অনেক অগ্রগতি হয়েছে। বার বার সরকার পরিবর্তন হলে উন্নয়ন কাজে ব্যাঘাত সৃষ্টি হয়। জামাত-বিএনপি জোট দেশে জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করে অরাজকতার পায়তারা করছে। আপনারা সতর্ক থাকবেন। আওয়ামী লীগ জনতার দল, জনগণের রায় নিয়েই ক্ষমতায় থাকবে। তিনি আরো বলেন নবীগঞ্জের বিবিয়ানা গ্যাস ফিল্ড হতে বর্তমানে দৈনিক ৮৩০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলন হচ্ছে। বিবিয়ানা গ্যাস ফিল্ডের এই সম্প্রসারন জাতীয় গ্রিডে অতিরিক্ত ৩০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করবে। আরো ৪ হাজার ব্যারেল কনডেনসেট উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। ফলে বিবিয়ানা গ্যাস ফিল্ড হতে দৈনিক ১ হাজার ২শ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস এবং ৮ হাজার ২শ ব্যারেল কনডেনসেট উৎপাদন সম্ভব হবে। এই প্রকল্প দেশের চাহিদা ও যোগানের ব্যবধান অনেকটা কমিয়ে আনবে বলে আমার বিশ্বাস। বিবিয়ান-ধনুয়া গ্যাস সঞ্চালন পাইপ লাইন হচ্ছে এযাবত কালের সর্বোচ্চ ব্যাস বিশিষ্ট (৩৬ ইঞ্চি) ১৩৭ কি.মি. পাইপ লাইন। তিনি বলেন, মিয়ানমার ও ভারতের সাথে সমূদ্র জয়ের ফলে গভীর সমূদ্রে আমাদের সম্পদ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই সমূদ্র বিজয়কে কাজে লাগিয়ে আমরা অগভীর সমূদ্রাঞ্চলে ৯টি ব্লক ও গভীর সমূদ্রাঞ্চলে ৩ ব্লক মোট ১২ ব্লকে অর্ন্তভূক্ত করে বিডিং রাউন্ডে কার্যক্রম শেষ করেছি। এসব এলাকায় ইতোমধ্যে ৩টি ব্লকে দু’টি বিদেশি কোম্পানী কাজ শুরু করেছে। আমরা একটি সুসংহত জ্বালানী সেক্টর ঘরে তুলতে চাই। এ লক্ষ্য অর্জনে ২০০৯ সালে সরকার দায়িত্ব গ্রহনের পর বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নে স্বল্প মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদী কর্মসূচি গ্রহণ করি। আমার দলের নির্বাচনী ইশতেহার মোতাবেক বিদুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ২০১৩ সালে ৭ হাজার মেগাওয়াট নির্ধারণ করা হয়। আমাদের নিষ্টা, একাগ্রতা ও পরিশ্রমের ফলে ২০১৩ সালের ডিসেম্বার মাসের মধ্যেই বিদ্যুতের উৎপাদন ক্ষমতা নির্বাচনী ইশতেহারের ঘোষিত লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করে ১০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উন্নীত হয়। উল্লেখ্য গত ৬ জানুয়ারী ২০০৯ সালে ক্ষমতা গ্রহনের সময় বিদ্যুতের স্থাপিত ক্ষমতা ছিল ৪ হাজার ৯শ ৪২ মেগাওয়াট যা বর্তমানে ১১ হাজার ৭শ ৩৫ মেগাওয়াটে উন্নীত হয়েছে। ২০২১ সাল নাগাদ বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা দাড়াবে ২০ হাজার মেগাওয়াট। উৎপাদিত বিদ্যুৎ জনগনের দোড়গোড়ায় পৌছে দেয়ার লক্ষ্যে সঞ্চালন ও বিতরণ খাতে ব্যভপক কর্মসূচি গ্রহন করা হয়েছে। আমরা দেশের উন্নয়নের জন্য রাজনীতি করি। দেশকে ধ্বংশ করার রাজনীতি আওয়ামী লীগ করে না। আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় এলে দেশ ও জনগনের ভাগ্যের উন্নয়ন নিয়ে চিন্তা করি। তিনি গতকাল গ্যাস সম্প্রসারন সেন্টার উদ্বোধন ছাড়াও ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক হতে বিবিয়ানা পাওয়ার প্লান্ট সংযোগ সড়ক, নবীগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স ষ্টেশন উদ্বোধন করেন। এছাড়া বিবিয়ানা (দক্ষিণ) ৪০০ মেগাওয়াট কম্বাইন্ড সাইকেল বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প, বিবিয়ানা বিদ্যুৎ প্লান্ট, বিজনা ব্রীজ, নবীগঞ্জ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনের ভিত্তি প্রস্থর স্থাপন করেন। এছাড়া তিনি হেলিকপ্টারযোগে সামিট বিবিয়ানা বিদ্যুৎ প্লান্টের নির্মাণ কাজ পরিদর্শন করেন। উক্ত উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে হবিগঞ্জ-১ (নবীগঞ্জ-বাহুবল) আসনের সংসদ সদস্য এম.এ মুনিম চৌধুরী বাবু এম.পি তার বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর নিকট নবীগঞ্জের ঘরে ঘরে গ্যাস সরবরাহ, নবীগঞ্জ মহা বিদ্যালয় কলেজ ও নবীগঞ্জ জে.কে মডেল উচ্চ বিদ্যালয়কে সরকারী করণের জোড় দাবী জানান। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য প্রবীন পার্লামেন্টারিয়ান বাবু সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত এমপি, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রি মোজাম্মেল হক, সমাজ কল্যাণ মন্ত্রী সৈয়দ মহসিন আলী, সাবেক চিপ হুইপ উপাধক্ষ্য আব্দুস শহিদ এমপি, হুইপ সাহাব উদ্দিন এমপি, আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মিছবাহ উদ্দিন সিরাজ, শেভরন বাংলাদেশের সিকোরিটি ডাইরেক্টর মেজর হাসনাইন চৌধুরী প্রমুখ। বিবিয়ানায় দুপুর ১২টায় ৩টি হেলিকপ্টারযোগে তাঁর সফরসঙ্গীদের নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিবিয়ানা গ্যাস ফিল্ডের পাশে নির্মিত হেলিপ্যাডে অবতরণ করেন। ১২টা ২০মিনিটে সুধী সমাবেশের কার্যক্রম শুরু হয়। বিকাল ২টা ১০ মিনিটে তিনি হেলিকপ্টারযোগে হবিগঞ্জের নিউফিল্ডের উদ্দেশ্যে বিবিয়ানা ত্যাগ করেন।


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

     এই বিভাগের আরো খবর
×

Like us on Facebook

Copy Protected by Chetan's WP-Copyprotect.