,

লোডশিডিংয়ে উপেক্ষিত হচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর নিদের্শ

জুয়েল চৌধুরী : সরকার বিদুৎ সাশ্রয়ে হোটেল রেস্তোরাগুলো বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে। সরকারি নির্দেশ বাস্তবায়নে প্রশাসন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জরিমানা করলেও রহস্য জনক কারনে পার পেয়ে যাচ্ছে জেলা শহরের বড় বড় হোটেল রেস্তোরাগুলো। চলমান এলাকাভিত্তিক লোডশেডিংয়ে রাত ৮টার পর দোকান, শপিংমল, মার্কেট, বিপনী বিতান, কাচা-বাজার বন্ধের বিষয়টি কঠোরভাবে নিশ্চিত করতে মাঠে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটরা দায়িত্ব পালন করে আসছে। কিন্তু ছোট ছোট দোকানদারদের জরিমানা করলেও রহস্য জনক কারণে পার পেয়ে যাচ্ছে হবিগঞ্জ জেলা শহরের বড় বড় হোটেল রেস্তোরাগুলো। তাদেরকে জরিমানা না করে মালিকদের করমর্দন করে ফিরে যান দায়িত্ব্যরত কর্তাব্যাক্তিরা। এসব কারনে অন্যান্য ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ বিরাজ করছে। জানা যায়, সারাদেশের ন্যায় হবিগঞ্জ জেলা শহরেও এলাকাভিত্তিক লোডশেডিংয়ে রাত ৮টার পর দোকান, শপিংমল, মার্কেট, বিপনী বিতান, কাচা-বাজার বন্ধের বিষয়টি কঠোর ভাবে নিশ্চিত করতে মাঠে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটরা দায়িত্ব পালন করে আসছে। সাধারন মানুষও সরকারের আদেশ মেনে চললেও বড় বড় ব্যবসায়ীরা প্রধানমন্ত্রীর আদেশ অমান্য করে রাত ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত পর্যন্ত ব্যবসা করে যাচ্ছে। এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটরা রাত ৮টার পর মোবাইল কোর্ট প্ররিচালনা করে তাদের দায়িত্ব পালনও করে আসছেন। তবে রহস্য জনক কারণে পার পেয়ে যা”েছ হবিগঞ্জ জেলা শহরের বড় বড় হোটেল রেস্তোরাগুলো। গত শুক্রবার (২২ জুলাই) ঢাকার জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কার্যালয়ের বিচার শাখা থেকে এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ এর ১১৪ ধারার বিধান কঠোরভাবে প্রতিপালনপূর্বক রাত ৮টার পর দোকান, শপিংমল, মার্কেট, বিপনি বিতান, কাচা-বাজার ইত্যাদি খোলা না রাখার বিষয়টি যথাযথভাবে নিশ্চিত করা এবং প্রয়োজনে মোবাইল কোর্ট আইন, ২০০৯ এর তফসিলভুক্ত আইনে মোবাইল কোর্ট পরিচালনাসহ ম্যাজিস্টেরিয়াল দায়িত্ব্য পালনের জন্য নিম্নবর্ণিত বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটদের প্রদান করা হলো এবং অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকরা বিষয়টি মনিটরিং করবেন।


     এই বিভাগের আরো খবর