বক্তাগণ অভিযোগ করেন বর্তমান বর্তমান সরকারের আমলে রশিদপুর চা বাগানে শ্রমিকদের উপর যে হামলা নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে, ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধেও বাহুবল উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে এমন নারকীয় ঘটনা ঘটেনি। বক্তারা অভিযোগ করেন- নির্যাতনে অন্তঃসত্ত্বা নারী শ্রমিক রীনা দাস মারা গেছেন। তারা এই নির্মম নির্যাতনের তীব্র নিন্দা এবং ধর্মীয় সম্প্রীতি বিনষ্টকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।
মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন পিযুষ চক্রবর্তী, কাউন্সিলর গৌতম রায়, অ্যাডভোকেট নলিনী কান্ত রায় নিরু, অ্যাডভোকেট সুধাংশু সূত্রধর, অ্যাডভোকেট দেবাঞ্জন ভট্টাচার্য্য, স্বপন লাল বণিক, অনুপ কুমার দেব মনা, সুজিত বণিক, দিপুল কুমার রায়, চন্দন বণিক, অ্যাডভোকেট তুষার মোদকসহ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে একাত্মতা প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ সভাপতি অ্যাডভোকেট অহিন্দ্র দত্ত চৌধুরী, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক নির্মল ভট্টাচার্য্য রিংকু, হিন্দু মহাজোটের আহবায়ক অ্যাডভোকেট এিলোক কান্তি চৌধুরী বিজন, যুব মহাজোটের আহবায়ক প্রদীপ দাশ সাগর।
মানববন্ধনে অ্যাডভোকেট পূণ্যব্রত চৌধুরী বিভু তার বক্তৃতায় চা শ্রমিকদের উপর নির্যাতনকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি, তাদের ঘরবাড়ি পুনঃনির্মাণ ও মারা যাওয়া রীনা দাসের পরিবারকে সরকারিভাবে সহযোগিতা করার আহবান জানান। অন্যথায় জেলাভিত্তিক বৃহত্তর আন্দোলনের ঘোষণা দেয়া হবে।
Leave a Reply