,

বানিয়াচংয়ের হাওর থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

জুয়েল চৌধুরী : বানিয়াচং উপজেলার কাগাপাশা ইউনিয়নের মকা গ্রামের হাওরের একটি ডোবা থেকে ভাসমান অবস্থায় পরিচয়হীন এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেন পুলিশ। এলাকাবাসী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সকাল বেলা ওই হাওরে একটি লাশ দেখতে পান হাওরে কাজ করতে যাওয়া গ্রামবাসী। তাৎনিক বিষয়টি তারা তাদের ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ও মেম্বারকে অবগত করেন। পরে এবিষয়টি চেয়ারম্যান থানাকে অবগত করেন। বানিয়াচং থানা পুলিশ সংবাদ পাওয়ার সাথে সাথে অফিসার ইনচার্জ (ওসি-তদন্ত) প্রজিত কুমার দাসের নেতৃত্বে এসআই ফিরুজ আল-মামুন,এসআই আব্দু সাত্তারসহ একদল পুলিশ সকাল সাড়ে দশটার দিকে ঘটনাস্থলে যান। সেখানে পৌঁছে মোঃ চেয়ারম্যান এরশাদ আলী ও এলাকার লোকজনের উপস্থিতিতে উলঙ্গ অবস্থায় লাশটি উদ্ধার করা হয়। এসআই ফিরুজ আল-মামুন লাশের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরী করে ডিএন টেস্টের আলামত সংগ্রহ করেন। ময়না তদন্তের জন্য লাশটি হবিগঞ্জ আধুনিক সদর হাসপাতালে প্রেরন করা হয়। এব্যাপারে ওসি তদন্ত প্রজিত কুমার দাস জানান, এখন পর্যন্ত লাশের পরিচয় পাওয়া যায়নি। তবে লাশ উদ্ধারের ঘটনায় থানায় একটি সাধারন ডায়েরি করা হয় যাহার নাম্বার (৫৩৭)এবং একটি অপমৃত্যু মামলা করা হয় যাহার নং-(২৭)। উল্লেখ্য, ইতিপূর্বে বানিয়াচং উপজেলার ৬নং কাগাপাশা ইউপি’র ছাত্রলীগ সহ সভাপতি আব্দু রউফকে হত্যা করে পানিতে ভাসিয়ে দেয় খুনীরা। পরে এই লাশটিও এলাকাবাসী ভাসমান অবস্থায় দেখতে পান এবং থানা পুলিশ খবর পেয়ে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছিল। বর্ষায় ঐ এলাকার হাওরের একটি বিল থেকে ভাসমান অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল। কিন্তু এঘটনার ৫ মাস পর গতকাল তার ব্যাবহৃত মোবাইল ফোন ও পায়ের জুতা দেখতে পান এলাকাবাসী। পরে ঐ ডোবা থেকে চেয়ারম্যানকে অবগত করে তার সহযোগীতায় উদ্ধার করা হয়। এসব বিষয়ে চেয়ারম্যান এরশাদ আলী’র সাথে আলাপকালে এসব তথ্য প্রদান করেন। এ ঘটনায় নিহতের মা বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। বর্তমানে আব্দু রউফ হত্যা মামলাটি ডিবি পুলিশ পরিচালনা করছেন। এবিষয়টি হবিগঞ্জ ডিবি পুলিশকে অবগত করা হলে,আপাতত চেয়ারম্যান এরশাদ আলীর কাছে রাখার জন্য বলা হয় ডিবি অফিস থেকে। গত শুক্রবার আব্দুর রফউ হত্যাকান্ডের ব্যাবহৃত জিনিস উদ্ধারের ঘটনা। অন্যদিকে এই পরিচয়হীন লাশ উদ্ধারের ঘটনায় এলাকায় আবারও নতুন করে এক রহস্যের জন্ম নেয়। এনিয়ে জনমনে দেখা দিয়েছে নতুন আতংক এবং নানা আলোচনা-সমালোচনা।পরিচয়হীন এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেন পুলিশ। এলাকাবাসী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সকাল বেলা ওই হাওরে একটি লাশ দেখতে পান হাওরে কাজ করতে যাওয়া গ্রামবাসী। তাৎনিক বিষয়টি তারা তাদের ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ও মেম্বারকে অবগত করেন। পরে এবিষয়টি চেয়ারম্যান থানাকে অবগত করেন। বানিয়াচং থানা পুলিশ সংবাদ পাওয়ার সাথে সাথে অফিসার ইনচার্জ (ওসি-তদন্ত) প্রজিত কুমার দাসের নেতৃত্বে এসআই ফিরুজ আল-মামুন,এসআই আব্দু সাত্তারসহ একদল পুলিশ সকাল সাড়ে দশটার দিকে ঘটনাস্থলে যান। সেখানে পৌঁছে মোঃ চেয়ারম্যান এরশাদ আলী
ও এলাকার লোকজনের উপস্থিতিতে উলঙ্গ অবস্থায় লাশটি উদ্ধার করা হয়। এসআই ফিরুজ আল-মামুন লাশের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরী করে ডিএন টেস্টের আলামত সংগ্রহ করেন। ময়না তদন্তের জন্য লাশটি হবিগঞ্জ আধুনিক সদর হাসপাতালে প্রেরন করা হয়। এব্যাপারে ওসি তদন্ত প্রজিত কুমার দাস জানান, এখন পর্যন্ত লাশের পরিচয় পাওয়া যায়নি। তবে লাশ উদ্ধারের ঘটনায় থানায় একটি সাধারন ডায়েরি করা হয় যাহার নাম্বার (৫৩৭)এবং একটি অপমৃত্যু মামলা করা হয় যাহার নং-(২৭)। উল্লেখ্য, ইতিপূর্বে বানিয়াচং উপজেলার ৬নং কাগাপাশা ইউপি’র ছাত্রলীগ সহ সভাপতি আব্দু রউফকে হত্যা করে পানিতে ভাসিয়ে দেয় খুনীরা। পরে এই লাশটিও এলাকাবাসী ভাসমান অবস্থায় দেখতে পান এবং থানা পুলিশ খবর পেয়ে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছিল। বর্ষায় ঐ এলাকার হাওরের একটি বিল থেকে ভাসমান অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল। কিন্তু এঘটনার ৫ মাস পর গতকাল তার ব্যাবহৃত মোবাইল ফোন ও পায়ের জুতা দেখতে পান এলাকাবাসী। পরে ঐ ডোবা থেকে চেয়ারম্যানকে অবগত করে তার সহযোগীতায় উদ্ধার করা হয়। এসব বিষয়ে চেয়ারম্যান এরশাদ আলী’র সাথে আলাপকালে এসব তথ্য প্রদান করেন। এ ঘটনায় নিহতের মা বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। বর্তমানে আব্দু রউফ হত্যা মামলাটি ডিবি পুলিশ পরিচালনা করছেন। এবিষয়টি হবিগঞ্জ ডিবি পুলিশকে অবগত করা হলে,আপাতত চেয়ারম্যান এরশাদ আলীর কাছে রাখার জন্য বলা হয় ডিবি অফিস থেকে। গত শুক্রবার আব্দুর রফউ হত্যাকান্ডের ব্যাবহৃত জিনিস উদ্ধারের ঘটনা। অন্যদিকে এই পরিচয়হীন লাশ উদ্ধারের ঘটনায় এলাকায় আবারও নতুন করে এক রহস্যের জন্ম নেয়। এনিয়ে জনমনে দেখা দিয়েছে নতুন আতংক এবং নানা আলোচনা-সমালোচনা।


     এই বিভাগের আরো খবর