,

নবীগঞ্জে কবিরাজ কাজির বাজার তহশীল অফিসের সহায়ক পারভীন ঝাড়ফুকের নামে হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা! শিরোনামে সংবাদের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা

গত বুধবার ২৬ অক্টোবর দৈনিক হবিগঞ্জ জনতার এক্সপ্রেস ও দৈনিক আমার হবিগঞ্জ পত্রিকার ১ম পৃষ্টায় কতিথ কবিরাজ কাজির বাজার তহশীল অফিসের সহায়ক পারভীন বেগম হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা! উপজেলার কাজিরগঞ্জ বাজারস্থ তহশীল অফিসের অফিস সহায়ক। বাড়ি সদর ইউপির মুরাদপুর গ্রামে। স্বামীর বাড়ী বানিয়াচং উপজেলার উমরপুর গ্রামে হলেও বর্তমানে রসুলগঞ্জ বাজারের পাশে নতুন বাড়ি করে এখানেই বসবাস করে আসছেন দুইজন। সরকারি চাকুরির পাশাপাশি পারভীন বেগম ঝাড়ফুক করে নবীগঞ্জ উপজেলাসহ বিভিন্ন স্থান থেকে আগত গরীব অসহায় লোকজনদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছেন লক্ষ লক্ষ টাকা। এ নিয়ে এলাকায় তোলপাড় চলছে। শিরোনামে সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোছর হয়েছে। সংবাদে যে বিষয়গুলি উল্লেখ করা হয়েছে তা সম্পূর্ন মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন, মানহানিকর, কাল্পনিক, উদ্দেশ্যে প্রনোদিত ও হাস্যখর বটে। দৈনিক আমার হবিগঞ্জ পত্রিকার ১ম পৃষ্টায় সংবাদের পর ভিতর ৪র্থ পৃষ্টায় আমার নাম জড়িয়ে উল্লেখ করা হয়েছে আমি নাকি পারভীন বেগমের অপকর্মের সহযোগিতা করে আসছি এবং দৈনিক হবিগঞ্জ জনতার এক্সপ্রেস পত্রিকায় উল্লেখ করা হয়েছে আমি নাকি কতিপয় শ্রমিক নেতা। প্রকৃতপক্ষে আমি বাস মিনিবাস কোচ ও মাক্রোবাস সমিতি নবীগঞ্জ উপজেলা আঞ্চলিক শাখার সভাপতি। সত্য ঘটনা হচ্ছে যে, আমার আত্মীয় স্বজন কোন কোন সময় পারভীন বেগমের কাছে গিয়ে উপকৃত হয়েছে। এর চেয়ে বেশি কিছু নয়। কিন্তু দুঃখের বিষয় আমি বাস মিনিবাস কোচ ও মাক্রোবাস সমিতি নবীগঞ্জ উপজেলা আঞ্চলিক শাখার সভাপতি আমাকে জড়িয়ে যে সংবাদটি প্রকাশ করা হয়েছে তা দুঃজনক ছাড়া আর কিছু নয়। তাই আমি ওই মিথ্যা মানহানিকর সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

প্রতিবাদকারী
মোঃ সামাদুল হক চৌধুরী
সভাপতি
বাস মিনিবাস কোচ ও মাক্রোবাস সমিতি
নবীগঞ্জ থানা আঞ্চলিক শাখা, হবিগঞ্জ।
সাধারণ সম্পাদক
রসুলগঞ্জ বাজার ব্যবসায়ী সমিতি, নবীগঞ্জ।


     এই বিভাগের আরো খবর