,

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা

গতকাল সোমবার ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ইং দৈনিক হবিগঞ্জের জনতার এক্সপ্রেস, দৈনিক খোয়াই, দৈনিক আমার হবিগঞ্জ, দৈনিক হবিগঞ্জের বাণী পত্রিকার ১ম পৃষ্টায় “নবীগঞ্জে হাইকোর্টের নির্দেশনা ও পরিবেশ আইন অমান্য করে ইচ্ছেমত চলছে পাহাড় কাটা, ব্যবস্থা নিচ্ছে না প্রশাসন-পরিবেশ অধিদপ্তর” সহ ভিন্ন ভিন্ন শিরোনামে সংবাদটি আমাদের দৃষ্টি গোছর হয়েছে। সংবাদটি সম্পূর্ন মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন, মানহানিকর ও কাল্পনিক বটে। এলাকার একটি কুচক্রি মহল আমাদের মান সম্মান নষ্ট করার হীন উদ্দোশ্যে সাংবাদিক ভাইদের ভুল তথ্য দিয়ে সংবাদটি প্রকাশ করা হয়েছে।
প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে- আমি সাবেক ইউপি সদস্য মোঃ আব্দুল আলী গত কয়েকদিন পূর্বে আমাদের এলাকায় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মহোদ্বয় যে দিন মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন এর কয়েকদিন পূর্ব থেকে আমার ১১ বছরের এক ছেলেকে নিয়ে সিলেট ও ঢাকায় চিকিৎসা কাছে ব্যস্ত ছিলাম এবং এর আগের দিন আমার ছেলে মারা যায়। উল্লেখ্য, আমি ঢাকায় অবস্থানকালীন সময়ে আমাদের এলাকার একজন সাংবাদিক তার নাম পরিচয় দিয়ে আমার কাছে জানতে চায় যে আমাদের এলাকায় কে কে মাটি কাটছে তখন আমি তাকে বলি আমি এলাকায় নয় এবং আমি ওই বিষয়ে অবগতও নয়। কিন্তু দুঃখের বিষয় গতকাল সোমবার আমাকে জড়িয়ে বিভিন্ন স্থানীয় পত্রিকায় যে সংবাদগুলি প্রচার করা হয়েছে তা সম্পূর্ন রূপে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন তাই আমি ওই সংবাদে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। আমি মোঃ অলি মিয়া সৌদিতে ছিলাম বিগত প্রায় দেড়মাস পূর্বে বাড়িতে চলে আসি। আশার পর পাারিবারিক ভাবে আমরা সিদ্ধান্ত নেই যে, আমাদের পরিদাদা থেকে শুরু করে দাদা এবং আমাদের পিতা মারা যাওয়ার পর থেকে অদ্যাবধি পর্যন্ত আমরা আমাদের বাড়িতে বসবাস করছি। আমরা ৭ ভাই একাধিক পরিবারে বিভক্ত হওয়ায় আমাদের পুরাতন ঘর/বাড়ি ভেঙ্গে নতুন ঘর/বাড়ি বানানোর উদ্যোশ্যে ডালো জায়গা সমান করি। আর ওই বিষয়টি আমাদের এলাকার একটি কুচক্রি মহলের লোকজন আমাদের সমাজে হেয় প্রতিপন্ন করার হীন উদ্যোশ্যে সাংবাদিক ভাইদের ভুল তথ্য দিয়ে সংবাদটি প্রকাশ করা হয়েছে আমি/আমরা ওই মিথ্যা সংবাদে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

প্রতিবাদকারী
মোঃ আব্দুল আলী, সাবেক ইউপি সদস্য
মোঃ অলি মিয়া,
জনতার বাজার, গজনাইপুর ইউ/পি, নবীগঞ্জ।


     এই বিভাগের আরো খবর