,

সদর হাসপাতালে ৩০০ বছরের রোগী ভর্তি নিয়ে তোলপাড় :: সিলেট প্রেরণ

স্টাফ রিপোর্টার : হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে ডাক্তারের পরিবর্তে চিকিৎসা করেন ইন্টার্নীরা। এতে করে রোগীরা পড়েন নানা ভোগান্তিতে। আর এর দায়ভার কে নেবে? গত ২৬ সেপ্টেম্বর ৫টার দিকে মারামারির ঘটনা নিয়ে সদর হাসপাতালে আসেন সদর উপজেলার বাগতল গ্রামের নিশি মিয়ার পুত্র মিশুক চালক ফরহাদ মিয়া (৩০)। যার রেজিঃ নং-৩১১৫৭। কিন্তু জরুরি বিভাগের খাতায় এন্টি করা হয় এসল্টের পরিবর্তে আরটিএ। বয়স দেখানো হয় ৩০০। ডাক্তারও তার চিকিৎসা করেন এমনিভাবে। ওষুধ হিসেবে দেয়া হয় রোলাক ১০ এমজি, সিভিট ২৫০ এমজি, সেকলু ২০ এমজি। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে অনেকেই ওই চিকিৎসকের কর্মকাণ্ড নিয়ে নানা সমালোচনা করেন। অনেকেই বলছেন, জরুরি বিভাগে কাদের বসানো হয়। তাদেরকে নূন্যতম জ্ঞানটুকু নেই। অনেকেই বলেন, একজন পাগলও এমন প্রেসক্রিপশন লিখবে না। কারণ ৩০০ বছরের কোনো মানুষ পৃথিবীতে যেমন নাই তেমনি ২৫০ এমজির সিভিটও নাই। এদিকে এমন প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী ওষুধ সেবনের পর তার অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় পরবর্তীতে তাকে সিলেট ওসমানিতে রেফার্ড করা হয়।


     এই বিভাগের আরো খবর